ঢাকা    বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫
গণবার্তা

যেকোনো আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইরানের নৌবাহিনী

যেকোনো আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইরানের নৌবাহিনী
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল সাইয়্যেদ আব্দুর রহিম মুসাভি

ইরানের নৌবাহিনী যেকোনো ধরনের আগ্রাসন ও বাহ্যিক হুমকির জবাব দিতে সর্বোচ্চ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল সাইয়্যেদ আব্দুর রহিম মুসাভি। ইরানের নৌবাহিনী দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বার্তায় তিনি এ কথা বলেন।

মেজর জেনারেল মুসাভি জানান, ইরানের নৌবাহিনী কৌশলগত সক্ষমতা, নিজস্ব প্রযুক্তি ও জিহাদি মনোভাবের ওপর নির্ভর করে সম্ভাব্য সব ধরনের হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে। তাঁর ভাষায়, “নানা ঘটনায় নৌবাহিনী তাদের সক্ষমতার প্রমাণ দিয়েছে। নিজস্ব সামর্থ্য, কার্যকর অভিযান ও জিহাদি চেতনার ভিত্তিতে আমরা যেকোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কঠোর, কার্যকর এবং অনুশোচনা সৃষ্টিকারী জবাব দিতে প্রস্তুত।”

তিনি আরও বলেন, পারস্য উপসাগর, ওমান সাগর ও দেশের আঞ্চলিক পানিসীমায় যে টেকসই নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ইরানের সেনাবাহিনীর নৌ ইউনিট ও ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি)-এর নৌ ইউনিটের পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বয়ের ফল।

মুসাভি মন্তব্য করেন, “আল্লাহর রহমতে আজ এই কৌশলগত সহযোগিতার ধারা যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বুদ্ধিদীপ্ত প্রতিরোধের কার্যকর মডেলে পরিণত হয়েছে।”

ইরানের সামরিক বাহিনীর একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা সম্প্রতি দেশটির জলসীমায় নিরাপত্তা ও সামুদ্রিক নজরদারি জোরদারের বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। আঞ্চলিক টানাপোড়েন ও আন্তর্জাতিক উত্তেজনার মাঝেও ইরান নৌ-সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে।

আপনার মতামত লিখুন

গণবার্তা

বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫


যেকোনো আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইরানের নৌবাহিনী

প্রকাশের তারিখ : ২৯ নভেম্বর ২০২৫

featured Image
ইরানের নৌবাহিনী যেকোনো ধরনের আগ্রাসন ও বাহ্যিক হুমকির জবাব দিতে সর্বোচ্চ প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল সাইয়্যেদ আব্দুর রহিম মুসাভি। ইরানের নৌবাহিনী দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বার্তায় তিনি এ কথা বলেন।মেজর জেনারেল মুসাভি জানান, ইরানের নৌবাহিনী কৌশলগত সক্ষমতা, নিজস্ব প্রযুক্তি ও জিহাদি মনোভাবের ওপর নির্ভর করে সম্ভাব্য সব ধরনের হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে। তাঁর ভাষায়, “নানা ঘটনায় নৌবাহিনী তাদের সক্ষমতার প্রমাণ দিয়েছে। নিজস্ব সামর্থ্য, কার্যকর অভিযান ও জিহাদি চেতনার ভিত্তিতে আমরা যেকোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কঠোর, কার্যকর এবং অনুশোচনা সৃষ্টিকারী জবাব দিতে প্রস্তুত।”তিনি আরও বলেন, পারস্য উপসাগর, ওমান সাগর ও দেশের আঞ্চলিক পানিসীমায় যে টেকসই নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ইরানের সেনাবাহিনীর নৌ ইউনিট ও ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি)-এর নৌ ইউনিটের পারস্পরিক সহযোগিতা ও সমন্বয়ের ফল।মুসাভি মন্তব্য করেন, “আল্লাহর রহমতে আজ এই কৌশলগত সহযোগিতার ধারা যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বুদ্ধিদীপ্ত প্রতিরোধের কার্যকর মডেলে পরিণত হয়েছে।” ইরানের সামরিক বাহিনীর একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা সম্প্রতি দেশটির জলসীমায় নিরাপত্তা ও সামুদ্রিক নজরদারি জোরদারের বিষয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। আঞ্চলিক টানাপোড়েন ও আন্তর্জাতিক উত্তেজনার মাঝেও ইরান নৌ-সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে।

গণবার্তা

সম্পাদকঃ নূর মোহাম্মদ 
প্রকাশকঃ ফিরোজ আল-মামুন 

কপিরাইট © ২০২৫ সর্বস্ব সংরক্ষিত গণবার্তা